নিবন্ধন করুন

স্বাগতম, বাংলায় বৃহত্তম প্রশ্নোত্তর নেটওয়ার্কে যোগদান করুন! আমাদের সাথে সংযুক্ত রয়েছে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির প্রায় ৫০ হাজার+ ব্যবহারকারীগণ। আপনার যা জানা রয়েছে, তা অন্যকে জানিয়ে সহায়তা করুন। আপনি যা জানেন না, তা অনুসন্ধান করুন, অথবা অন্য থেকে জানার চেষ্টা করুন। সার্চ এভরিথিং বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির ব্যবহারকারীগণদের একত্রিত করেন, যাতে একে অপরের থেকে ভালো কিছু জানতে পারেন এবং জানাতে পারেন।

প্রবেশ করুন

সার্চ এভরিথিং, বাংলা প্রশ্ন উত্তর এর অনন্য মাধ্যম। আপনার যা জানা রয়েছে, তা অন্যকে জানিয়ে সহায়তা করুন। আপনি যা জানেন না, তা অন্য থেকে জানার চেষ্টা করুন। সার্চ এভরিথিং বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির লোকদের একত্রিত করেন, যাতে একে অপরের থেকে ভালো কিছু জানতে পারেন এবং জানাতে পারেন।

পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার

আপনার পাসওয়ার্ড হারিয়েছেন? আপনার ইমেইল ঠিকানা লিখুন। আপনাকে একটি লিঙ্ক পাঠানো হবে এবং ইমেইল এ প্রাপ্ত লিংক এর মাধ্যমে একটি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে আপনাকে।

দুঃখিত, আপনার কাছে প্রশ্ন জিজ্ঞাসার অনুমতি নেই! অনুগ্রহ করে সদস্যতা সক্রিয় করুন।, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে.

দুঃখিত, আপনার কাছে কোনও পোস্ট যুক্ত করার অনুমতি নেই।

অনুগ্রহ করে সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করুন কেন আপনি মনে করেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিত।

আপনি কেন এটির রিপোর্ট করা উচিত বলে মনে করেন, সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করুন।

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস।

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস।
হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস।
১. ফুল সিন্থেটিক অয়েল ব্যাবহার করুন। কম মাইলেজ হলে 0W-20; একটু বেশি হলে 0W-30 অথবা 5W-30.
2. প্রতি মাসে এয়ার ফিল্টার পাল্টান অথবা সপ্তাহে ২ বার পরিস্কার করুন। (রেগুলার এয়ার ফিল্টার)
৩. প্রতি মাসে কমপক্ষে ২ বার গাড়ী প্রফেশনাল কার ওয়াশে ধোয়ানো উচিত।
৪. এসি ফিল্টার বা কেবিন ফিল্টার প্রতি মাসে ২ বার পরিস্কার করুন, সম্ভব হলে প্রতি মাসে পরিবর্তন করুন। (রেগুলাত এসি ফিল্টার)
৫. প্রতি মাসে কমপক্ষে ১ বার ব্যাটারি কুলিং ফ্যান হাইস্পীড হাওয়া দিয়ে পরিস্কার করান।
৫. প্রতি ২৫,০০০ কিলোমিটারে নুন্যতম ১ টি ইঞ্জেকটর ক্লিনার তেলের ট্যাংকি তে ঢেলে দিন।
৬. প্রতি ৫০,০০০ কিলোমিটার পরে EGR সিস্টেম, Manifold, Throttle Body ক্লিন করান।
৭. প্রতি ৭৫,০০০ কিলোমিটার পরে গিয়ার অয়েল পালটে ফেলুন, অবশ্য ই ক্যালিব্রেশন করে নিবেন।
৮. চাকার হাওয়া সামনে ৩৫ আর পিছনে ৩৬ রাখুন।।
৯. প্রতি ১ লাখ কিলোমিটার পরে ওয়াটার পাম্প চেক করুন, এই পার্টস টির লাইফ সাইকেল ১ লাখ কিলোমিটার। মনে রাখবেন ৬০০০ টাকা খরচ করে গাড়ীর সাথে আসা অরিজিনাল টি রিকন্ডিশন করে নিলে তা যে কোন নতুন পাম্প এর চেয়ে ভালো পার্ফমেন্স দেবে।
১০. প্রতি ১ লাখ কিলোমিটার পর ৪ টি প্লাগ আপনার ইঞ্জিনের জন্য ম্যানুফ্যাকচারার যেটি রিকমেন্ড করেছে, সেটি লাগান। যদি অরিজিনাল না হয়, তাহলে পিক আপ কম নিলে দ্রুত পালটে অরিজিনাল লাগিয়ে ফেলুন।
১১. মাইলেজ খারাপ হয়ে গেলে অবশ্য ই গাড়ীর চাকার রিম গুলির তাপমাত্রা দেখুন। যদি বেশি হিট হয় আর গাড়ী বেশি এক্সালারেশন লাগে তাহলে বুঝবেন চাকা জ্যাম। দ্রুত সার্ভিস করান।
১২. কমদামী হেড লাইট/ ফগ লাইট/ ব্যাক লাইট/ ইন্ডিকেটর লাইট ব্যাবহার করবেন না। অতিরিক্ত ইলেক্ট্রিসিটি ড্রেইন করে এমন লাইট এর গোড়ায় আগুন ধরতে পারে, সেই সাথে ফিউজ বক্স পুড়ে যেতে পারে।
১৩. ইঞ্জিন চেক লাইট বা হাইব্রীড সিস্টেম চেক আসলে অবশ্য ই স্ক্যান করান, তাহলে আসল কারন টি জানতে পারবেন। অনেক সময় শুধুমাত্র রেডয়েটর এর কুলেন্ট কম থাকলে চেক লাইট এমন কি হাইব্রীড সিস্টেম চেক ম্যাসেজ আসতে পারে।
১৪. হাইব্রীড গাড়ি নিয়ে রেগুলার কাজ করে না, প্রফেশনাল স্ক্যানার নেই, এমন গ্যারেজ গুলিতে হাইব্রীড গাড়ির কাজ করাবেন না।

সম্পর্কিত পোস্ট

একটি নতুন মন্তব্য যোগ করতে আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে।

বিষয়বস্তু অনুলিপি করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ!